বস: বছরে ৩৬৫ দিনে প্রতি সপ্তাহে দুদিন করে ৫২ সপ্তাহে আপনি সাপ্তাহিক ছুটি পান মোট ১০৪ দিন। বাকি রইল ২৬১ দিন। প্রতিদিন ১৬ ঘণ্টা আপনি অফিসের বাইরে কাটান। সে হিসাবে আপনি অফিসের বাইরে থাকেন মোট ১৭০ দিন। বাকি রইল ৯১ দিন। প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে আপনাকে চা পানের বিরতি দেওয়া হয়। হিসাব অনুযায়ী, রইল বাকি ৬৮ দিন। প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে আপনাকে দুপুরের খাবারের বিরতি দেওয়া হয়। রইল বাকি ২২ দিন। দুদিন আপনি অসুস্থতার জন্য ছুটি কাটান। রইল ২০ দিন। বছরে ১৯ দিন থাকে সরকারি ছুটি, রইল আর ১ দিন।
সেই একটা দিনও আপনি ছুটি কাটাতে চান?!
মশা মারা
হাবলু ও সঞ্জুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
সঞ্জু: কী রে, তুই অফিসে না গিয়ে এভাবে বসে আছিস কেন?
হাবলু: আর বলিস না। বড় কর্তা অফিসে আসতে বারণ করে দিয়েছেন। বস আমার ওপর খুব খেপা।
সঞ্জু: কেন?
হাবলু: অফিসে কাজ করার সময় একটা মশা মেরেছিলাম, এ কারণে হবে হয়তো।
সঞ্জু: শুধু একটা মশা মারার কারণে এই শাস্তি! তোর বড় কর্তা তো লোক ভালো না।
হাবলু: আরে বোকা, রেগেছেন কী সাধে! মশাটা যে উনার গালের ওপর বসে ছিল।
দুর্ঘটনা
বস-কর্মকর্তার মধ্যে কথা হচ্ছে—
কর্মকর্তা: স্যার, এবার আমার বেতনটা একটু বাড়িয়ে দিলে ভালো হতো।
বস: কেন?
কর্মকর্তা: গত সপ্তাহে বিয়ে করেছি। তাই আগের বেতনে দুজনের চলাটা বেশ কষ্ট হবে, স্যার।
বস: শুনুন, অফিসের বাইরের কোনো দুর্ঘটনার জন্য অফিস কোনোভাবেই দায়ী নয়। আর তার জন্য জরিমানা দিতেও অফিস রাজি নয়।
বেতন ছাড়াই কাজ
অফিসের এক কর্মকর্তা বড় কর্তার সেক্রেটারির সঙ্গে অফিসে বসেই চুটিয়ে প্রেম করে যাচ্ছিলেন। একদিন বড় কর্তার কাছে হাতেনাতে ধরা পড়ে গেলেন তাঁরা। তিনি রেগে বললেন, ‘আপনারা কাজ না করে অফিসে কী শুরু করেছেন এসব? এটাই কি সেই কাজ যার জন্য প্রতি মাসে আমি আপনাদের বেতন দিই?’
‘না, স্যার। এ নিয়ে আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। অফিসে হলেও এই কাজ কিন্তু আমরা কোনো ধরনের বেতন ছাড়াই করছি, স্যার।’—কর্মকর্তার জবাব
আয়না
অফিসের বড় কর্তা তাঁর অফিস সহকারীকে ডেকে বললেন, ‘আমার জন্য খুব ভালো দেখে একটি আয়না নিয়ে আসো। এমন আয়না আনবে যে আয়নাতে আমার চেহারাটা বেশ ভালো দেখা যায়।’
বড় কর্তার কথা শুনে অফিস সহকারী আয়না কিনতে গেলেন। ঘণ্টা খানেক পর অফিস সহকারীর খালি হাতে ফিরে আসা দেখে বড় কর্তা রেগে বললেন, ‘কী, একটা আয়নাও কিনতে পারো না। বেকুব কোথাকার!’
‘আমি সব দোকানেই খোঁজ করেছি। আয়না অনেক আছে কিন্তু কোনো আয়নাতেই তো আপনার চেহারা দেখা যায় না। যে আয়নাতেই তাকাই, আমার চেহারা দেখা যায়। ওই আয়না নিয়ে এলে তো আপনি রেগে যেতেন, স্যার।’
বোনাসের টাকা
হঠাৎ লোকসানের মুখে পড়া এক মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি কর্মচারীদের বার্ষিক বোনাসের বাজেট বাঁচাতে একটা নোটিশ টাঙাল—
আপনি যদি দামি কাপড় পরে অফিসে আসেন তাহলে আমরা বুঝব আপনি খুবই সচ্ছল, বোনাসের এই সামান্য কটা টাকা না হলেও আপনার চলবে।
আপনি যদি আজেবাজে কাপড় পরে অফিসে আসেন তাহলে আমরা বুঝব আপনি ফালতু খরচ করেন। তাই বার্ষিক বোনাসের টাকা আপনাকে দেওয়া হবে না, কেননা আপনি সেটাও উড়িয়ে দেবেন।
আপনি যদি একদম ঠিকঠাক কাপড় পরে অফিসে আসেন সে ক্ষেত্রে আমরা বুঝব আপনি বেশ ভালোই আছেন। তাহলে বোনাসের টাকা নিয়ে করবেনটা কী শুনি?
যেন আর না হয়
বস : কী ব্যাপার অফিস ৯ টায় শুরু তুমি এসেছো ৫ টায়?
কর্মচারী : স্যার আজ বিয়ে করলাম যে।
বস : দেখ এই ঘটনা যেন আর না হয়।
লম্বা হোন
পত্রিকায় ‘লম্বা হোন’ বিজ্ঞাপন দেখে এক লোক গেল সেই অফিসে।
কর্মচারী বলল, আপনাকে আগামীকাল আসতে হবে। কারণ, আমাদের ফরমগুলো কে যেন আলমারির ওপরে উঠিয়ে রেখেছে। আলমারিটা একটু উঁচু তো। আমরা কেউ নাগাল পাচ্ছি না।
সাইনবোর্ড পড়তে পারে না
দু বন্ধু অফিসে ঢুকে দেখল অফিস রুম খালি । চেয়ারে বসে এক বন্ধু সিগারেট্ ধরাতে অন্যজন বললো উহু খাসনে ওই যে কোনায় নো স্মোকিং লেখা আছে । জবাবে বন্ধু টেবিলে রাখা দুটো স্টেরে দেখিয়ে দিল এগুলো তাহলে কিসের জন্য এমন সময় বেয়ারা রুমে ঢুকতেই এক জানতে চাইল আচ্ছা ওখানকার নো স্মোকিং লেখা আছে মনে হচ্ছে? বেয়ারা বিরক্ত হয়ে জবাব দিল দেখছেন যখন তখন আর সিগারেট ধরিয়েছেন কেন? যান বাইরে গিয়ে খেয়ে আসুন। ওদের একজন রেগে গিয়ে বলল তাহলে এইসব ছাইদানি রাখা হয়েছে কাদের জন্য শুনি? বেয়ারা চড়া সুরে উত্তর দিল বোকার মত প্রশ্ন করবেন না । সবাই আপনার মত ইংরেজি জানা ভদ্দর লোক নয়। যারা সাইনবোড পড়তে পারে না তারা কি মেঝেতে চাই সিটিয়ে সিগারেট খাবেন নাকি?
আরো ভারী
পোষ্ট অফিসে গিয়ে এক লোক পোস্টমাস্টারের দিকে একট খাম বাড়িয়ে দিল।
: দেখুন তো ভাই, ঠিক আছে কি না?
: আরও বিশ পয়সার টিকেট দিতে হবে। চিঠি ভারী হয়ে গেছে।
: টিকেট লাগালে তো আরো ভারী হয়ে যাবে।
মজাদার জোকস কালেকশন- 1
এক দোকানে আগুন লেগেছে। এটা দেখে মজনু চিন্তা করল,
দোকানের ভেতর আটকে পড়াদের উদ্ধার করতে হবে। যেই ভাবা সেই কাজ। মজনু সোজা আগুন পেরিয়ে দোকানের ভেতর ঢুকে ছয়জনকে বাইরে বেরকরে আনল।
কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে মজনু ধরেনিয়ে গেল। পরে তার বন্ধু থানায় গিয়ে পুলিশকে জিজ্ঞেস করল,
‘মজনু তো আগুন থেকে মানুষকে উদ্ধার করেছে। সে তো কোনো অপরাধ করেনি।’
কথা শুনে পুলিশ রেগে চিৎকার করে বলল ,
‘অপরাধ করেনি মানে? সে যাদের দোকান থেকে বাইরে নিয়ে আসচ্ছে , সবাই ফায়ার সার্ভিসের কর্মী।’
মজাদার জোকস কালেকশন- 02
এক লোক কোদাল দিয়ে গর্ত খুঁড়ছে। পাশ দিয়েই যাচ্ছিল এই গ্রামের আরেক লোক।সে জিজ্ঞেস করল, ‘কিরে, গর্ত খুঁড়ছিস কেন?’ ‘ছবি তুলব তো, তাই গর্ত খুঁড়ছি।’‘ছবি তোলার জন্য গর্ত খুঁড়ছিস, মানে?’‘হয়েছে কী, আমার হাফ ছবি তুলতে হবে। আর জানিস তো, হাফ ছবি বুক পর্যন্ত হয়। তাই গর্তে নেমে ছবি তুলব। যাতে শুধু বুক পর্যন্ত ওঠে।’এবার দ্বিতীয় জন বিষয়টা বুঝতে পেরে বলল, ‘তা কয় কপি ছবি তুলবি?’প্রথম জন জানাল, ‘তিন কপি।’দ্বিতীয় জন রেগে গিয়ে বলল, ‘আরে বোকার বোকা! তিন কপি ছবি তুললে একটা গর্ত খুঁড়ছিস কেন। আরও দুইটা খোঁড়।’
মজাদার জোকস কালেকশন- 03
বাবা : তোর রেজাল্ট কি…???
ছেলে : ওই পাশের বাড়ির ডাক্তার সাহেবের ছেলে ফেল করেছে…
বাবা : তোর রেজাল্ট কি…???
ছেলে : ওই আরো দুইটা বাড়ির পরে উকিল সাহেবের ছেলে ফেল করেছে…
বাবা : তোর রেজাল্ট কি…
ছেলে : ওওম তুমি কি লাট সাবেব নি যে তোমার ছেলে পাশ করব.
মজাদার জোকস কালেকশন-04
এক লোক রাস্তায় দাঁড়িয়ে গলা উঁচিয়ে চিত্কার করে বলছে
“”প্রাইম মিনিস্টার একটা কুত্তা “”
কিছুক্ষনের মধ্যেই পুলিশ এসে লোকটাকে ধরে নিয়ে গেলো । পুলিশ কষে একটা চড় মেরে বললো,
” থানায় চল শালা, প্রাইম মিনিস্টারকে গালাগালি করছ কতবড় সাহস !! ”
লোকটা উত্তর দিলো, ” আমি তো জাপানের প্রাইম মিনিস্টারকে গালাগালি করতে ছিলাম “!
পুলিশ তাকে আরো ২টা থাপ্পড় দিয়ে বললো ,
” আমারে বেকুব পাইছোস ? আমি ভালোমতোই জানি কোন প্রাইম মিনিস্টার কুত্তা ”
মজাদার জোকস কালেকশন-05
এক বাচ্চা রাস্তা দিয়ে কুকুর নিয়ে যাচ্ছিল
এক পুলিশ হাসতে হাসতে বলেঃ
“কিরে তোর ভাইরে নিয়া কই যাস??”
বাচ্চাঃপুলিশে ভর্তি করাইতে নিয়া যাইতেছি!! Madam and Claver studand
ম্যাডামঃ বল তো, কোন জিনিস গরুর
চারটা আছে কিন্তু
আমার দুইটা?
বল্টুঃ পা!!
ম্যাডামঃ তোমার
প্যান্টে এমন কি আছে যা আমার
নেই?
বল্টুঃ পকেট!!
ম্যাডামঃ কোন জিনিস টা শক্ত থাকে কিন্তু রস বের
হওয়ার পর নরম হয়ে যায়?
বল্টুঃ চুইংগাম!!
ম্যাডামঃ কিসের
মধ্যে আঙ্গুল ঢুকিয়ে মজা করা যায়?
কখনো তা অনেক
ভেজা ভেজা থাকে।
বল্টুঃ নাক!!
>
>
>
>
>
>
>
ম্যাডামঃ তুই কোনদিন ও তোর বাবার মত
হতে পারবি না!! যা ভাগ!! :P
বল্টুঃ হ !! আন্টি’ও
তাই কয়!! ;P ;D pagla Garod পাগলাগারদের ডাক্তার এক পাগলের কাছে গিয়ে বললঃ
আপনার জন্য
একটা সুসংবাদ আর
একটা দুঃসংবাদ আছে। কোনটা আগে শুনতে চান?
পাগল ফিচ করে হেসেঃ সুসংবাদটাই
আগে বলেন। ডাক্তারঃ সুসংবাদটা হলো, আপনি আজ
যে দুঃসাহসিক কাজ
করেছেন, হাসপাতালের
পুকুরে ডুবন্ত আরেক
পাগলকে যেভাবে ঝাপিয়ে পড়ে উদ্ধার
করেছেন, তাতে আমরা নিশ্চিত
আপনি আর পাগল নন। আপনি সুস্থ
হয়ে গেছেন। এবার
আপনি নিশ্চিন্তে বাড়ি যেতে পাড়েন।
পাগলঃ আর
দুঃসংবাদটা কি?
ডাক্তারঃ দুঃসংবাদটা হচ্ছে,
আপনি যে পাগলকে পানি থেকে উদ্ধার করেছিলেন,
সে পরবর্তিতে আত্মহত্যা করেছে পুকুরের পাশের
আমগাছের
সাথে গলায় দড়ি দিয়ে।
পাগল আবারো ফিচ
করে হেসেঃ
>
>
>
>
>
>
>"আরে না! ও তো নিজে গলায় দড়ি দেয় নাই। পুকুর
থিকা উঠানোর পর
দেখলাম ব্যাটা ভিজা পুরা চুপচুপা হইয়া রইছে, তাই
আমিই ওরে আম গাছের
লগে লটকাইয়া শুকাইতে দিছিলাম__";D ;D Angul viza rakha